komkoteswar temple details in bengali

  কমকোটেশ্বর মন্দির গুরুপ্তপুরন তথ্য ঃঃ


komkoteswar temple
komkoteswar temple



কমকোটেশ্বর মন্দির ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কুমারাখোপ্পাদি নামক শহরে অবস্থিত একটি অত্যন্ত প্রাচীন এবং পবিত্র হিন্দু মন্দির। এটি শিমুলিয়া ব্রহ্মকুমারীগণ্ড নদীর তীরে অবস্থিত। এই মন্দিরটি শ্রী শিভের উপাসনার জন্য অত্যন্ত প্রসিদ্ধ। কমকোটেশ্বর মন্দিরের ইতিহাস, সম্প্রদায় এবং তার সাথে সংবাদের বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাক।


 ইতিহাসঃ

কমকোটেশ্বর মন্দিরের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন। এই মন্দিরটির নির্মাণের সময় সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য নেই, তবে ইতিহাসের অনুসারে এটি ক্রিস্তপূর্ব ৪-৫ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। এটি ভারতের প্রাচীনতম মন্দিরের একটি হিসাবে পরিচিত।এই মন্দিরের নির্মাণে পাথাগোরাস সিদ্ধান্তের সাহায্য নেওয়া হয়েছিল। মন্দিরের নির্মাণের জন্য একাধিক গ্রানাইট খনন ও গ্রানাইট স্তম্ভ প্রয়োজন হয়েছিল। এই গ্রানাইট খননের কাজে কামকোটেশ্বর মন্দির নির্মাণে সমৃদ্ধ সহায়তা করেছিল আদিপুরুশ, সান্তানা মহাদেবকে ধন্য করতে হয়েছিল।কমকোটেশ্বর মন্দিরের নির্মাণের সাথে সংগতি সম্পর্কে প্রাচীন পত্রিকা ও গ্রন্থগুলির তথ্য প্রাপ্ত হয়েছে। এই মন্দিরটির নিকট অবস্থিত স্থানীয় লোকজনের হাতের লেখা প্রাচীন শিলালিপিতে তথ্য পাওয়া যায়েছে।

স্থান:

কমকোটেশ্বর মন্দির কর্ণাটক রাজ্যের শিমুলিয়া ব্রহ্মকুমারীগণ্ড নদীর তীরে অবস্থিত। এই মন্দিরটির স্থান অত্যন্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এই মন্দিরের নিকট অবস্থিত পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণ এবং ধ্যানধারণ করার অপেক্ষায় অনেক পর্যটক এবং হিন্দু শ্রদ্ধালু আসেন ।


স্থাপত্য শৈলী: 

কমকোটেশ্বর মন্দিরের স্থাপত্য শৈলী অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং অলংকৃত। এটি উচ্চ গম্বুজাকার স্তম্ভ এবং অত্যন্ত বিশাল প্রধান স্থলদ্বার সহিত অপেক্ষায় অনেক আকর্ষণীয়। মন্দিরের নাকাশা অত্যন্ত প্রাচীন এবং অত্যন্ত উদার। প্রধান মন্দিরের সাথে কমল পুষ্পকোলার একটি লেবারটেড পুকুর রয়েছে।


 আসল মন্দির:

কমকোটেশ্বর মন্দিরের অস্তিত্বের প্রমাণ এখনো প্রাচীন পথে অনুমান করা হয়ে থাকে। এই মন্দিরের সামনের পথের ওপর একটি অবস্থান অপেক্ষায় অনেক বিশাল বৃহত্তম স্তম্ভ রয়েছে। এই স্তম্ভটির নিচে একটি পুকুর রয়েছে। মন্দিরের প্রধান স্থলে দক্ষিণে অত্যন্ত উচ্চ এবং অলংকৃত গম্বুজাকার স্তম্ভ রয়েছে।মন্দিরের ভিতর অনেকগুলি মূর্তি অবস্থিত, যেগুলি বিভিন্ন দেবী, দেবতা এবং শিবপ্রতিমার রূপে পরিচিত। মন্দিরের প্রাচীন গল্প এবং ঐতিহাসিক তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে।

পুরান:

কমকোটেশ্বর মন্দিরের পুরান অত্যন্ত গভীর এবং প্রাচীন। এই মন্দিরের প্রাচীন পুরাণ ও ঐতিহাসিক তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। এই পুরাণে বর্ণিত হয়েছে যে কমকোটেশ্বর মন্দিরের প্রধান দেবতা শ্রী শিব। এই মন্দিরে শিবলিংগ প্রতিষ্ঠিত রয়েছে এবং এটি অত্যন্ত প্রাচীন এবং পবিত্র।


 পূজা ও উৎসব:

কমকোটেশ্বর মন্দিরে অনেক ধরনের ধার্মিক উৎসব এবং পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উৎসব এবং পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই উৎসব ও পূজাগুলি ভারতীয় সংস্কৃতির অংশ এবং ঐতিহাসিক উৎসব।


এইভাবে কমকোটেশ্বর মন্দির একটি অত্যন্ত প্রাচীন, পবিত্র, এবং ঐতিহাসিক মন্দির, যেখানে হিন্দু শ্রদ্ধালুরা অত্যন্ত আদরের সাথে পূজা ও ধার্মিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান করেন। এই মন্দিরটির নির্মাণ ও রচনা একটি অদ্বিতীয় উৎসব এবং এটি ভারতীয় সংস্কৃতির একটি অমূল্য অংশ।

সংরক্ষণ:

কমকোটেশ্বর মন্দির একটি প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক স্থান, এবং এটি ভারতীয় ঐতিহাসিক স্মৃতির একটি অসীম অংশ। এই মন্দিরের সংরক্ষণ ও অভিবাসনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার এবং স্থানীয় সরকারের অভিবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। মন্দিরের সমর্থনে অত্যন্ত সম্প্রদায়ের সহায়তা রয়েছে।

সমাপ্তি:

এই ভারতীয় ঐতিহাসিক স্থানের প্রস্তুতি এবং মন্দিরের ইতিহাস অত্যন্ত উচ্চ এবং সমৃদ্ধ। কমকোটেশ্বর মন্দিরের দর্শনীয়তা এবং এর ঐতিহাসিক মাহাত্ম্য একটি অপার অধিভূত অংশ হিসাবে পরিচিত। এই মন্দিরের দর্শনীয়তা ও ইতিহাসের সাথে বিচিত্র সৌন্দর্যের মিল থেকে আনন্দ নেয়া যায়। এই পবিত্র স্থানটি দর্শনীয়তা, ধর্মিকতা, ও ঐতিহাসিক মাহাত্ম্যের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

Comments